সিলিকন ভ্যালির বিনিয়োগকারী এবং ওয়াল স্ট্রিট বিশ্লেষকরা সম্ভাব্য AI বুদবুদের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন, সতর্ক করছেন যে AI-তে বিশাল বিনিয়োগ একটি আর্থিক বিপর্যয়ের কারণ হতে পারে। Big Tech-এর AI-কে লাভজনক ব্যবসায় পরিণত করার ক্ষমতা সম্পর্কে একটি ক্রমবর্ধমান সংশয় রয়েছে, কারণ প্রযুক্তিটি সত্যিই কার্যকর হতে এখনও যথেষ্ট উন্নত হয়নি। AI মডেলের প্রশিক্ষণের সাথে সম্পর্কিত উচ্চ খরচ এবং সীমিত লাভের মার্জিন সহ Google-এর দ্বিতীয়-ত্রৈমাসিক আয় বিনিয়োগকারীদের মুগ্ধ করতে ব্যর্থ হয়েছে। এই চ্যালেঞ্জগুলির পরেও, Google-এর CEO সুন্দর পিচাই বিশ্বাস করেন যে বিনিয়োগ না করার ঝুঁকি অতিবিনিয়োগের ঝুঁকির চেয়ে বেশি। তবে, AI পণ্য এবং পরিষেবাগুলির আগমনকে বাজার সমর্থন করতে পারে কিনা সে সম্পর্কে সন্দেহ রয়েছে। বারক্লেস বিশ্লেষকরা অনুমান করেন যে প্রতি বছর AI-তে $60 বিলিয়ন বিনিয়োগ করা হবে, তবে এটি অসম্ভাব্য যে বাজারে এতগুলি AI চ্যাটবট বা সমাধানের প্রয়োজন হবে। বিশেষজ্ঞরা 1990-এর দশকের শেষের ডট-কম সংকটের অনুরূপ একটি AI বুদবুদের সতর্কবার্তা দিয়েছেন। কোম্পানির মৌলিক বিষয়গুলিতে মনোযোগের অভাব এবং ওয়াল স্ট্রিটে ক্রমবর্ধমান সংশয় AI সেক্টরে সম্ভাব্য ঝুঁকির ইঙ্গিত দেয়। প্রযুক্তি শিল্পকে টেকসই থাকতে প্রতি বছর $600 বিলিয়ন আয় করতে হবে। সামনে রাস্তায় উত্থান-পতন থাকলেও, AI-এর দীর্ঘমেয়াদী সম্ভাবনা স্বীকৃত। যাইহোক, চ্যালেঞ্জটি হল AI চ্যাটবট এবং ChatGPT-এর মতো AI মডেলগুলির আয় তৈরি করার এবং করা বিশাল বিনিয়োগ পুনরুদ্ধারের ক্ষমতা। Big Tech-এর সাথে প্রতিযোগিতা করতে ইতিমধ্যেই সংগ্রাম করা ছোট কোম্পানিগুলি নগদ প্রবাহ কম হয়ে যাচ্ছে বলে অসুবিধার সম্মুখীন হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ওপেনএআই এই বছর $5 বিলিয়ন হারাতে পারে এবং পরবর্তী 12 মাসের মধ্যে নগদ অর্থ শেষ হতে পারে। এটি AI শিল্পে ছোট খেলোয়াড়দের বেঁচে থাকার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
AI বুদবুদের উদ্বেগ: আর্থিক ঝুঁকি এবং বাজার সংশয়
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ধীরে ধীরে সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশনের (SEO) ক্ষেত্রে রূপান্তর ঘটাচ্ছে স্বয়ংক্রিয় কাজের মাধ্যমে সাধারণ কাজগুলি সম্পন্ন করে এবং সামগ্রিক দক্ষতা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। যখন প্রতিষ্ঠানগুলো অনলাইন দৃশ্যমানতা বাড়াতে ও সার্চ ইঞ্জিনে র্যাংকিং উন্নত করতে চেষ্টা করছে, তখন AI প্রযুক্তিগুলো মার্কেটারদের জন্য মূল্যবান টুল হয়ে উঠছে যেন তারা SEO কৌশলসমূহকে সুসংহত করে ফলাফল সম্পন্ন করতে পারে। SEO-তে AI এর একটি মূল প্রয়োগ হলো মূল শব্দের গবেষণা স্বয়ংক্রিয় করা। ঐতিহ্যগতভাবে, মূল শব্দের গবেষণা মানসিক শ্রমসাধ্য বিশ্লেষণ, মূল শব্দের পারফরম্যান্স মূল্যায়ন, এবং ব্র্যান্ডের লক্ষ্য অনুসারে নতুন সুযোগের সৃষ্টি। AI চালিত টুলগুলো দ্রুত বিশাল ডেটাসেট প্রসেস করতে পারে, উচ্চ পারফরম্যান্সের মূল শব্দ ও উদীয়মান প্রবণতাগুলো চিহ্নিত করে। এই স্বয়ংক্রিয়তা marketers এর সময় ও প্রচেষ্টা হ্রাস করে, তাদেরকে আরও বেশি মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করতে দেয় কৌশলগত, লক্ষ্যভিত্তিক ক্যাম্পেইন বিকাশে। এইচাইটির প্রচেষ্টায় কনটেন্ট তৈরি আরও অনেকটাই সুবিধাজনক হয়ে উঠছে। মানসম্পন্ন কনটেন্ট ধারাবাহিকভাবে তৈরি করাটা সফল SEO এর জন্য অপরিহার্য হলেও এটি সময়সাপেক্ষ এবং সম্পদবহুল হতে পারে। AI টুলগুলো ট্রেন্ডিং বিষয়বস্তু ও প্রাসঙ্গিক মূল শব্দের উপর ভিত্তি করে কনটেন্ট আইডিয়া সাজেস্ট করতে পারে, কনটেন্টের মান উন্নত করার জন্য সুপারিশ দিতে পারে, এমনকি নির্দিষ্ট বিষয়ে ড্রাফট আর্টিকেলও তৈরি করতে পারে। এই বৈশিষ্ট্যগুলো কনটেন্ট উৎপাদনকে ত্বরান্বিত করে তা মান কমানোর ঝুঁকি ছাড়াই, ব্যবসাগুলিকে নতুন, আকর্ষণীয় বিষয়বস্তু দিয়ে অনলাইন উপস্থিতি দৃঢ় করার সুযোগ দেয়। অতিরিক্তভাবে, AI ওয়েবসাইটের পারফরম্যান্স নজরদারিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দ্রুত লোড হওয়া, সুষ্ঠু ভাবে কাজ করে এমন ওয়েবসাইট গুণগত মানের ও ডিগ্রী অনুযায়ী র্যাংকিং উভয়ের জন্যই জরুরি। AI চালিত সিস্টেমগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে broken links, ধীর পৃষ্ঠা লোড, এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত সমস্যার মতো সমস্যা চিহ্নিত করতে পারে যা ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা বা র্যাংকিং এর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। কার্যকর অন্তর্দৃষ্টির মাধ্যমে AI ওয়েব প্রশাসকদের এই সমস্যা দ্রুত সমাধানে সহায়তা করে, সাইটগুলোকে সর্বদা অপ্টিমাইজড ও প্রতিযোগিতামূলক রাখতে সাহায্য করে। SEO কৌশলে AI এর সংযুক্তি শুধুই স্বয়ংক্রিয়তা নয় বরং এর মাধ্যমে অপ্টিমাইজেশনের নির্ভুলতা ও অভিযোজন ক্ষমতা বাড়ে ডেটা-ভিত্তিক অন্তর্দৃষ্টি ও পূর্বাভাস বিশ্লেষণের মাধ্যমে। মার্কেটাররা নতুন প্রবণতা দ্রুত চিহ্নিত করতে পারে, বাস্তব সময়ে কৌশল পরিবর্তন করতে পারে, এবং একটি চটপটে SEO পদ্ধতি বজায় রাখতে পারে যা ক্রমাগত পরিবর্তিত ডিজিটাল পরিমণ্ডলে কার্যকরভাবে প্রতিক্রিয়া জানাতে সক্ষম। অতিরিক্তভাবে, পুনরাবৃত্তিমূলক এবং সময়সাধ্য SEO কার্যকলাপ স্বয়ংক্রিয় করার মাধ্যমে ব্যবসাগুলো মানব সম্পদকে উচ্চতর স্তরের কৌশলগত পরিকল্পনা ও সৃজনশীল উদ্যোগে রূপান্তর করতে পারে। এই পরিবর্তন শুধুমাত্র উৎপাদনশীলতা বাড়ায় না বরং উদ্ভাবন ও সফল ক্যাম্পেইন বাস্তবায়নের পথ সুগম করে। তবে এই সুবিধাগুলোর পাশাপাশি সংস্থাগুলোর উচিত বোঝা যে AI মানব দক্ষতাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিস্থাপন করেনি, বরং এটি সম্পদ হিসেবে কাজ করে। কার্যকর SEO এর জন্য এখনো গভীর বোঝাপড়া দরকার লক্ষ্য দর্শকদের, ব্র্যান্ডের স্বর ও বাজারের গতি — যেখানে মানব বিচক্ষণতার অবদান অপরিহার্য। AI টুলগুলোকে পেশাদার জ্ঞানের অঙ্গীকার হিসেবে ব্যবহার করা উচিত, যা স্মার্ট সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও ফলাফলের উন্নতি সাধনে সহায়ক। সারসংক্ষেপে, খোঁজ কৌশলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার গ্রহণ SEO মার্কেটারদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি চিহ্নিত করে, যারা কার্যকারিতা ও ফলপ্রসূতা বাড়াতে চান। মূল শব্দ গবেষণা, কনটেন্ট সৃষ্টি ও ওয়েবসাইট পারফরম্যান্স পর্যবেক্ষণের মতো কাজগুলো স্বচালিত করে, AI ব্যবসাগুলোকে দ্রুত ও নির্ভুলভাবে তাদের SEO কৌশল উন্নত করতে সক্ষম করে। AI এর ক্রমবর্ধমান বিকাশের সাথে সাথে এর ভবিষ্যত ডিজিটাল মার্কেটিং গঠনে ভূমিকা বাড়বে, নতুন সুযোগ তৈরি করবে সম্প্রসারণ এবং প্রতিযোগিতামূলক সুবিধার জন্য। দ্রষ্টব্য: এই প্রবন্ধটি কেবল তথ্যসম্মত উদ্দেশ্যে এবং এটি পেশাদার পরামর্শ নয়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এর সঙ্গে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) এর সংহতকরণ ডিজিটাল মার্কেটিংকে রূপান্তরিত করছে, যা বিশ্বজুড়ে মার্কেটারদের জন্য চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগ দুটোই তৈরি করছে। AI প্রযুক্তিগুলি যখন দ্রুত অগ্রসর হয়ে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ছে, তখন ব্যবসাগুলিকে এই বিবর্তমান প্রেক্ষাপটের গভীর hiểuতা অর্জন করতে হবে যাতে তারা ডিজিটাল মার্কেটে তাদের প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা বজায় ও উন্নত করতে পারে। ডিজিটাল মার্কেটারদের জন্য একটি মূল চ্যালেঞ্জ হল AI-চালিত সার্চ অ্যালগোরিদমের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে SEO কৌশল পরিবর্তন করা। প্রচলিত পদ্ধতিগুলো যেমন কীওয়ার্ড স্টাফিং এবং ব্যাকলिंक নির্মাণ ক্ষয়িষ্ণু হয়ে আসছে, কারণ এখন AI বেশি গুরুত্ব দেয় বিষয়বস্তুর মান, ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা এবং প্রাসঙ্গিকতাকে। সুতরাং, মার্কেটারদেরউচ্চমানের, ব্যবহারকারী-কেন্দ্রিক বিষয়বস্তু তৈরি করতে অগ্রাধিকার দিতে হবে, যা উন্নত AI মানদণ্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই পরিবর্তনটি audience এর ইচ্ছা, উন্নত বিষয়বস্তুর সৃষ্টি প্রক্রিয়া এবং ডিজিটাল বিষয়বস্তুর মাধ্যমে প্রকৃত মূল্য প্রদান করার জন্য আরও দৃঢ় ধারণা ও প্রতিশ্রুতির প্রয়োজন। এছাড়াও, AI-চালিত সার্চ সিস্টেমগুলোর জটিলতা SEO পেশাদারদের জন্য ধারাবাহিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা বাড়িয়ে তোলে। AI-উন্নত সার্চ ইঞ্জিনগুলি মেশিন লার্নিং ব্যবহার করে বিভিন্ন র্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর মূল্যায়ন করে ধারাবাহিকভাবে পরিবর্তিত হয়। উন্নত থাকার জন্য নিয়মিত শিল্পসংক্রান্ত খবরের সঙ্গে যুক্ত থাকা, ট্রেনিংয়ে অংশ নেওয়া, এবং দ্রুত কৌশল পরিবর্তন করে কার্যকারিতা ধরে রাখা জরুরি। এই সব চ্যালেঞ্জের মাঝেও, AI উল্লেখযোগ্য সুবিধা প্রদান করে যা SEO কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে পারে। একটী গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা হলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সাধারণ SEO কাজ সম্পাদন করা। AI-চালিত টুলগুলি বৃহৎ ডেটা বিশ্লেষণ করে ট্রেন্ডিং, প্রাসঙ্গিক কীওয়ার্ড আবিষ্কার করে, যা মানবরা হয়ত মিস করতে পারেন। একইভাবে, AI পারফরম্যান্স ট্র্যাকিং স্বয়ংক্রিয় করে, যেমন সাইট ট্রাফিক, বাউন্স রেট ও রূপান্তর হার মনিটর করে, যাতে মার্কেটাররা দ্রুত কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। অতিরিক্তভাবে, AI উন্নত ব্যক্তিগতকরণে সহায়তা করে। ব্যবহারকারীর আচরণ, অনুসন্ধান প্যাটার্ন এবং পছন্দ বিশ্লেষণ করে AI ব্যবসাগুলিকে খুবই লক্ষ্যভিত্তিক বিষয়বস্তু প্রদান করতে সহায়তা করে, যা দর্শকদের চাহিদা ও আগ্রহের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই ব্যক্তিগতকরণ ব্যবহারকারীর জড়িতা, গ্রাহক সন্তুষ্টি বাড়ায় এবং উচ্চ রূপান্তর হার চালনা করে। AI-সহায়তাযুক্ত বিষয়বস্তু কৌশলগুলি ব্যবসাগুলিকে ভিড়ে থাকা ডিজিটাল স্থানগুলোতে আলাদা করে তুলতে, এবং শক্তিশালী গ্রাহক সম্পর্ক নির্মাণে সক্ষম করে। AI-কে পুরোপুরি কাজে লাগানোর জন্য, মার্কেটারদের উচিত নিয়মিত শিক্ষা গ্রহণ, AI প্রযুক্তি ও কৌশলের নতুন বিকাশের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখা। AI ব্যবহারে সময় ও সম্পদ বিনিয়োগ করে ট্রেন্ডের প্রথম দিকের তথ্য সংগ্রহ, উদ্ভাবনী সরঞ্জামগুলো গ্রহণ, এবং পরিবর্তিত সার্চ অ্যালগোরিদমের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কৌশল বাস্তবায়নে সক্ষম হওয়া যায়। SEO বিশেষজ্ঞ, ডেটা বিজ্ঞানী ও বিষয়বস্তুর নির্মাতাদের মধ্যে সহযোগিতা এআই সংহতকরণে একটি ব্যাপক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলে। এই আন্তঃবিভাগীয় দলগত কাজ টেকনিক্যাল ও সৃজনশীল দুর্বলতা একত্র করে AI এর প্রভাব বাড়ায়। AI ডিজিটাল মার্কেটিংকে রূপান্তরিত করছে, এই পরিবর্তনগুলো গ্রহণ করা অবশ্যম্ভাবী যাতে টিকতে পারে। যে প্রতিষ্ঠানগুলো সক্রিয়ভাবে AI কে SEO workflows এর সঙ্গে সংহত করে, দক্ষতা প্রশিক্ষণে বিনিয়োগ করে, এবং ব্যবহারকারী-কেন্দ্রিক বিষয়বস্তুর প্রতি মনোযোগ দেয়, তারা AI চালিত অনুসন্ধান পরিবেশে সফলতা হাসিল করতে পারবে। যারা AI ও SEO বিষয়ে আরো গভীর দৃষ্টি ও কার্যকর নির্দেশনা চান, তাদের জন্য Search Engine Land এর মতো প্ল্যাটফর্ম মূল্যবান আর্টিকেল, বিশেষজ্ঞ বিশ্লেষণ এবং উদীয়মান প্রবণতা সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করে। এই ধরনের সম্পদে যুক্ত হয়ে মার্কেটাররা জ্ঞান ও সরঞ্জাম লাভ করে AI এর মাধ্যমে অপ্টিমাইজড অনুসন্ধান ফলাফল, উন্নত ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা ও ব্যবসায়িক বিকাশ অর্জন করতে পারে।
অ্যাডোবি ১৬,০০০ নির্মাতা নিয়ে একটি বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত জরিপ চালিয়েছে এবং দেখেছে যে বর্তমানে ৮৬% নির্মাতা তাদের ওয়ার্কফ্লোতে জেনারেটিভ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) ব্যবহার করছে, যা সৃষ্টিশীল প্রক্রিয়ায় একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন নির্দেশ করে, কারণ AI ক্রমশ বিভিন্ন শিল্পে কন্টেন্ট উৎপাদনে সহায়ক হচ্ছে। প্রায় ৮১% উত্তরদাতার রিপোর্ট অনুযায়ী, জেনারেটিভ AI তাদের এমন কন্টেন্ট তৈরি করতে সক্ষম করে যা অন্যথায় অসম্ভব হতো, যা AI এর ক্ষমতাশালী ভূমিকা বলে প্রতিপন্ন করে সৃজনশীল সম্ভাবনাকে বাড়াতে এবং ডিজিটাল কন্টেন্টের সীমা প্রসারিত করতে। নির্মাতারা মূলত AI ব্যবহার করেন সম্পাদনা, আপস্কেলিং এবং তাদের কাজকে উন্নত করার জন্য—এমন কাজগুলো যা দ্রুত এবং আরও উদ্ভাবনীভাবে উচ্চমানের, সুশোভিত আউটপুট তৈরি করে, কম মানুসিক পরিশ্রমে। AI সম্পাদনা সরঞ্জামগুলি চিত্র, ভিডিও ও ডিজাইন সুন্দরভাবে পরিপাটি করে; আপস্কেলিং রেজোলিউশন ও বিশদ বৃদ্ধি করে; এবং উন্নতিসাধন বৈশিষ্ট্যগুলি আদর্শিক ও কার্যকারিতার গুণাগুণ উন্নত করে, যা নির্মাতাদের দর্শনীয় কন্টেন্ট তৈরিতে সাহায্য করে যা দর্শকদের সাথে সংযোগ স্থাপন করে। AI গ্রহণের অর্থ হলো প্রযুক্তির বৃদ্ধি, প্রতিস্থাপনের নয়, কারণ অনেক নির্মাতা AI কে মূল্যবান সহযোদ্ধা হিসেবে দেখে থাকেন, যা তাদের ভূমিকা বাড়াতে সহায়ক, হুমকি নয়। এই ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পেশাজীবীদেরকে ধারণা ও কৌশলগত দিকের উপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করতে দেয়, যখন তারা রুটিন বা প্রযুক্তিগত কাজ স্বয়ংক্রিয় করে থাকেন। অ্যাডোবির এই গবেষণায় দেখা যায় যে, জেনারেটিভ AI বিশ্বব্যাপী সৃজনশীলতাকে কতটা পরিবর্তন করছে, যেখানে প্রযুক্তি শিল্পী ও কন্টেন্ট উৎপাদন প্রক্রিয়াকে নতুন করে সাজাচ্ছে এবং নতুন ধরণের প্রকাশ ও উদ্ভাবনকে উসকে দিচ্ছে। AI যে মূল ধারণা ও প্রযুক্তিগত উন্নতিসাধন একসঙ্গে সমন্বিত করে, তার মাধ্যমে নির্মাতারা জটিল ধারণা অনুসন্ধান করতে এবং কল্পনাপ্রবণ পাশাপাশি প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত কাজ তৈরি করার অসাধারণ সুযোগ পাচ্ছেন। এই জরিপের বৈশ্বিক বিস্তার এবং উচ্চ AI গ্রহণের হার এককথায় একটি বিশ্বজনীন প্রবণতা প্রকাশ করে, যা ভৌগোলিক, সাংস্কৃতিক ও শিল্পক্ষেত্রের ভিন্নতা অতিক্রম করে। বিভিন্ন খাতের নির্মাতারা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে এবং ওয়ার্কফ্লো সহজ করতে AI গ্রহণ করছেন, যা উৎপাদনশীলতা ও সৃজনশীলতাকে উদ্বুদ্ধ করে। এই ব্যাপক ব্যবহারে দেখা যায় উন্নত সৃজনশীল প্রযুক্তির গণতন্ত্রকরণ, যেখানে শক্তিশালী সরঞ্জামগুলি মূলত উচ্চাভিলাষী পেশাজীবীদের বাইরে পৌঁছে যাচ্ছে। অ্যাডোবির গবেষণা ব্যবসা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও নীতিনির্ধারকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে কাজ করছে, যা সৃজনশীল অর্থনীতির বিকাশের ধারা চিত্রিত করে। AI যাতে সৃজনশীল প্রক্রিয়ার অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠছে, সেজন্য অবশ্যই শিক্ষায় এবং পেশাদার প্রশিক্ষণে AI শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে, যাতে এই প্রযুক্তির পুরোপুরি সুবিধা গ্রহণ করা যায়। এছাড়াও, জেনারেটিভ AI-এর প্রতি উৎসাহ ভবিষ্যত দেখায় যেখানে মানব মনোপ্রাণ এবং যন্ত্রের বুদ্ধিমত্তা নিবিড় সহযোগিতা করবে, যাতে আকর্ষণীয় কন্টেন্ট তৈরি হয়। অ্যাডোবির এই জরিপ মূল্যবান ধারণা দেয় কিভাবে এই পারস্পরিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে, যেন সৃজনশীল উৎপাদনশীলতা সর্বোচ্চ হয় এবং শিল্প ও মিডিয়ায় AI ব্যবহার নিয়ে নৈতিক উদ্বেগের প্রতিও সমাধান হয়। উপসংহার হিসেবে, বিশ্বজুড়ে ৮৬% নির্মাতা ইতিমধ্যে জেনারেটিভ AI ব্যবহার করছেন এবং ৮১% তাঁর অনন্য অবদান স্বীকার করছেন, অ্যাডোবির এই জরিপ বর্তমান ও ভবিষ্যত সৃজনশীলতার চিত্র পরিষ্কার হাতে তুলে দেয় এআই যুগে। AI অবিরত উন্নতি করার সঙ্গে সঙ্গে এর গভীর প্রভাব সৃষ্টিশীল শিল্পে আরও বাড়বে, বিশ্বের নির্মাতাদের জন্য নতুন ও উজ্জ্বল সম্ভাবনা উন্মোচন করবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) মূলত স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মগুলোর ব্যবহারকারীর সাথে যোগাযোগের ধরনে পরিবর্তন আনছে এবং উন্নত ভিডিও ব্যক্তিগতকরণের পদ্ধতি চালু করছে। এই অগ্রগতি দর্শকদের অভিজ্ঞতাকে আরও ব্যক্তিগত, অভিন্ন এবং সন্তোষজনক করে তুলছে। AI এর সাহায্যে, প্ল্যাটফর্মগুলো এখন এমন কন্টেন্ট সুপারিশ করতে পারছে যা ব্যক্তির প্রিয়তার সাথে খুবই সামঞ্জস্যপূর্ণ, ফলে প্রত্যক্ষ সম্পর্ক বৃদ্ধি পায় এবং গ্রাহক বিদায় কমে যায়। আধুনিক স্ট্রিমিং সার্ভিসগুলো AI অ্যালগরিদম ব্যবহার করে বিশদ ডেটা বিশ্লেষণ করে—যেমন দেখা ইতিহাস, অনুসন্ধান ধরণ, এবং জনসংখ্যা সংক্রান্ত তথ্য। এই সব বিশ্লেষণ মিলে বিস্তারিত ব্যবহারকারী প্রোফাইল তৈরি হয়, যা তাদের অনন্য স্বাদ ও আগ্রহ ধারণ করে। ফলস্বরূপ, সুপারিশের ক্ষেত্র শুধু জনপ্রিয় সাধারণ পছন্দের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনা, বরং এমন ভিডিও সাজেস্ট করে যা ব্যবহারকারীরা সত্যিই বেশি পছন্দ করবেন এবং সম্পর্কিত মনে করবেন। নেতৃস্থানীয় কোম্পানি जैसे Netflix এবং Hulu নিজেদের প্ল্যাটফর্মে AI চালিত সুপারিশ ব্যবস্থা চালু করেছে। উদাহরণস্বরূপ, Netflix উন্নত মেশিন লার্নিং মডেল ব্যবহার করে, যা ক্রমাগত ব্যবহারকারীর পরিবর্তিত পছন্দ অনুযায়ী নিজেকে মানিয়ে নেয়। প্ল্যাটফর্মটি শুধুমাত্র দর্শকদের কি দেখেন তা নয়, কিভাবে কন্টেন্টের সাথে ইন্টেরাক্ট করেন—যেমন paus, rewind বা binge-watching—তা বিশ্লেষণ করে আরও নিখুঁত সুপারিশ করে। পাশাপাশি, Hulu AI ব্যবহার করে তার স্ট্রিমিং মেনুগুলো ব্যক্তিগতকরণ করে, নতুন রিলিজ বা নিসের ক্যাটাগরি হাইলাইট করে যা ব্যবহারকারীর অতীত পছন্দ অনুযায়ী তৈরি। এই গতিশীল ব্যক্তিগতকরণ কৌশলটি দর্শক ও তাদের স্ট্রিমিং সার্ভিসের মধ্যে সম্পর্ক গভীর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে। এমন কন্টেন্ট সরবরাহ করে যা প্রতিটি ব্যবহারকারীর জন্য বিশেষভাবে নির্বাচন করা হয়, প্ল্যাটফর্মগুলো দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহারকারীর আগ্রহ বজায় রাখতে পারে, ফলে সদস্যতা ধরে রাখাও সহজ হয়। বিশেষ করে প্রতিযোগিতামূলক এই মার্কেটে, যেখানে বিভিন্ন কনটেন্টের আধিক্য সহজেই ব্যবহারকারীর মনোযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। এছাড়াও, AI ব্যক্তিগতকরণ ব্যবহারকারীর সন্তুষ্টি বাড়ায়, কারণ এটি কন্টেন্ট খোঁজাখুঁজি সহজ করে তোলে। ব্যাপক লাইব্রেরির মধ্যে হাত দিয়ে খুঁজে বের করার জন্য নয়, বরং carefully curated পছন্দের উপর ভিত্তি করে সরবরাহকৃত নির্বাচনের মাধ্যমে, ব্যবহারকারীরা দ্রুত ও সহজে তাদের পছন্দের সামগ্রী পেয়ে থাকেন। এতে সামগ্রিক অভিজ্ঞতা উন্নত হয় এবং ব্যবহার ও সন্তুষ্টির মান বাড়ে। স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে AI এর প্রভাব প্রযুক্তির অগ্রগতি প্রকাশ করে। এই ব্যক্তিগতকরণ ব্যবস্থাগুলি আরও উন্নত হয়ে, স্ট্রিমিং সার্ভিসগুলো নিজেদের পৃথক করতে ও বিশ্বস্ত দর্শকদের তৈরি করার নতুন সুযোগ সৃষ্টি করছে। ভবিষ্যতের উন্নয়নসমূহ আরও সমৃদ্ধ ডেটা ইনপুট যেমন মুড ডিটেকশন বা সোশ্যাল মিডিয়া ট্রেন্ড যুক্ত হবে, যা কন্টেন্ট সুপারিশের প্রাসঙ্গিকতাকে আরও বাড়িয়ে দেবে। প্রেক্ষাপট অনুযায়ী, দর্শকদের জন্য এই পরিবর্তনগুলো উচ্চ মানের স্ট্রিমিং যুগের সূচনা করেছে যেখানে ভিডিও লাইব্রেরি শুধুমাত্র বিশালই নয়, বরং ব্যক্তিগত স্বাদ অনুযায়ী নিখুঁতভাবে খাপ খায়। এই কন্টেন্ট ডেলিভারির পরিবর্তন বিনোদন ব্যবহারে এক নতুন দিক উন্মোচিত করেছে, যা আরও বেশি আকর্ষণীয় ও ব্যক্তিগতকৃত হয়েছে। এই উন্নয়নগুলো আরও গভীরে জানতে, পাঠকদের অনুরোধ করা হচ্ছে Streaming Media দ্বারা ২০২৫ সালের ৪ নভেম্বর প্রকাশিত AI ভিডিও ব্যক্তিগতকরণ বিষয়ক বিস্তৃত নিবন্ধটি পর্যালোচনা করার জন্য। এই রিসোর্সটি স্ট্রিমিং সার্ভিসের প্রেরণায় প্রযুক্তি চালিত রূপান্তর ও এর ভবিষ্যৎ প্রভাব সম্পর্কে একটি বিশ্লেষণ প্রদান করে।
রাষ্ট্র কাউন্সিল "AI প্লাস" উদ্যোগের গভীর বাস্তবায়নের বিষয়ে "মতামত" শিরোনামে একটি বিশদ নির্দেশনা জারি করেছে, যেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) প্রযুক্তির উন্নয়নে সরকারের দৃঢ় অঙ্গীকারের উপর জোর দেওয়া হয়েছে। এই ডকুমেন্টটি AI চিপ উদ্ভাবনে অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার এবং শক্তিশালী সফটওয়্যার ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার ওপর কেন্দ্রিয় দৃষ্টি দেয়, যা প্রযুক্তিগত অগ্রগতি দ্রুততর করে এবং জটিল AI অ্যাপ্লিকেশনের জন্য অপরিহার্য অতি-বৃহৎ স্কেলে বুদ্ধিমান কম্পিউটিং ক্লাস্টারগুলি বাস্তবায়নে সহায়তা করে। উদ্যোগের কেন্দ্রবিন্দু হলো AI উন্নয়নের জন্য জাতীয় অবকাঠামো উন্নত করা, বিশেষ করে বুদ্ধিমান কম্পিউটিং সম্পদগুলির জাতীয় বিন্যাসে উন্নতি করা। এর মধ্যে ডেটা ব্যবস্থাপনা, কম্পিউটিং ক্ষমতা, বিদ্যুৎ সরবরাহ ও নেটওয়ার্কিং এর সমন্বিত সমন্বয় ঘটিয়ে একটি সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করা যাতে AI এর স্কেলিংয়ে অতিরিক্ত বাধা এবং অকার্যকারিতা দূর হয়। একটি মূল উপাদান হলো AI চিপে উদ্ভাবনক্রম চালানো—বিশেষজ্ঞ প্রসেসর যা দক্ষ AI অ্যালগোরিদম কার্যকর করার জন্য ডিজাইন করা। এই পরিকল্পনা গবেষণা ও উন্নয়নে উৎসাহ দেয় উন্নত চিপ তৈরি করতে, যেখানে প্রসেসিং জোর, শক্তি দক্ষতা এবং সংহতকরণ ক্ষমতা বাড়ানো হয়, যা স্বাস্থ্যসেবা, উৎপাদন, কৃষি এবং স্বয়ংচালিত গাড়ির মত বিভিন্ন শিল্পের বৃদ্ধি পাওয়া কম্পিউটেশনাল প্রয়োজনীয়তা পূরণে অপরিহার্য। একই সঙ্গে, "মতামত" সফটওয়্যার ইকোসিস্টেমের গুরুত্ব তুলে ধরেছে—এমন কাঠামো, বিকাশের সরঞ্জাম, প্ল্যাটফর্ম এবং অ্যাপ্লিকেশনগুলির সমন্বয়ে গঠিত। ডেভেলপার, গবেষক এবং শিল্পের অংশীদারদের মধ্যে সহযোগিতা উসকে দিয়ে, এই উদ্যোগ AI অ্যালগোরিদম ও সফটওয়্যারে অগ্রগতি চালিত করতে চায় যা আধুনিক হার্ডওয়্যারকে সম্পূর্ণভাবে কাজে লাগাতে পারে। ডিরেক্টিভটি অতি-বৃহৎ স্কেলের বুদ্ধিমান কম্পিউটিং ক্লাস্টার নির্মাণ ও উন্নত করার উপরও জোর দেয়—যা বহু সার্ভার এবং প্রসেসর সংযুক্ত হয়ে বিশাল গণনামাত্রিকতা বাড়ায়। এই ক্লাস্টারগুলো প্রাকৃতিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ, কম্পিউটার ভিশন, ও বিগ ডেটা অ্যানালিটিক্সের মতো ক্ষেত্রগুলিতে বিশাল ডেটাসেট ও জটিল AI মডেল হ্যান্ডেল করতে গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও, ডকুমেন্টটি সম্পদ সমন্বয় প্রক্রিয়াকে পুর্ণাঙ্গ রূপ দেয়—ডেটা ব্যবস্থাপনা, কম্পিউটিং, শক্তি ও নেটওয়ার্ক অবকাঠামোর সমন্বয়ে। সুসংগত, দক্ষ ও স্কেলেবল বিদ্যুৎ ও নেটওয়ার্ক সংযোগ নিশ্চিত করা অত্যাবশ্যক, যাতে ডেটা প্রবাহ সুষ্ঠু হয়, ল্যাটেন্সি কমে, শক্তি দক্ষতা বৃদ্ধি পায় এবং নির্ভরযোগ্য AI ওয়ার্কলোড সমর্থন নিশ্চিত হয়। সারসংক্ষেপে, "মতামত" চীনের AI উদ্ভাবন ও প্রয়োগে একটি কৌশলগত ভিশন প্রকাশ করে। দেশীয় সংস্থা, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও প্রযুক্তি বিকাশকারীকে সমর্থন দিয়ে, এই উদ্যোগ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, সামাজিক অগ্রগতি ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়। সংক্ষেপে, রাষ্ট্র কাউন্সিলের নীতি একটি বিস্তৃত কৌশল নির্ধারণ করে যা: 1
মেটা প্ল্যাটফর্মস, ইনকর্পোরেটেড, একটি প্রধান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠা, তার এআই গবেষণা বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য ঘোষণা করেছে প্রাকৃতিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ এবং কম্পিউটার ভিশন ক্ষেত্রে, যা এআই প্রযুক্তিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তার প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দেয়। এই বিভাগ উন্নত সামগ্রী তৈরি করেছে যা মানুষরূপী পাঠ্য ও ছবি বুঝতে এবং_generated করতে সক্ষম, যা ডিজিটাল ইন্টারঅ্যাকশনের মধ্যে অনেক পরিবর্তনশীল অ্যাপ্লিকেশন সক্ষম করে। এই মডেলগুলি ভাষাগত সূক্ষ্মতা এবং দৃষ্টিগত তথ্য দক্ষতার সাথে ব্যাখ্যা করে, আরও সাবলীল এবং অন্তর্বেদী মানব-প্রযুক্তি পারস্পরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে সাহায্য করে। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR) ব্যাপক সুবিধা পেতে পারে; এই এআই মডেলগুলো সংযোজন করে VR প্ল্যাটফর্মকে আরও ইমারসিভ এবং প্রতিক্রিয়াশীল করে তোলা যেতে পারে, যেখানে কথোপকথন এবং ভিজ্যুয়ালগুলি প্রাকৃতিক এবং আকর্ষণীয় মনে হয়। এর ফলে এমন পরিবেশ তৈরি হতে পারে যা ব্যবহারকারীর আদেশে প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী পূর্বাভাস দিতে পারে, যা অপ্রত্যাশিত ইন্টারঅ্যাকটিভিটি সৃষ্টি করবে। তদ্ব্যতীত, অগমেন্টেড রিয়েলিটি (AR) আরও উন্নত করা সম্ভব; কারণ এআই-এর প্রসঙ্গ বোঝার ক্ষমতা এবং বাস্তবসময় বিষয়বস্তু তৈরি এই প্রযুক্তিকে আরও প্রাসঙ্গিক এবং জীবন্ত করে তোলে, যা শিক্ষা, স্বास्थ्यসেবা, খুচরা বিক্রয় এবং বিনোদনে প্রভাব ফেলবে। অভিজ্ঞতা প্রযুক্তির বাইরে, এই এআই উন্নতিগুলি আরও উন্নত বিষয়বস্তু নিয়ন্ত্রণের প্রত্যাশা যোগায়, যা অপ্রয়োজনীয় বা ক্ষতিকর বিষয়বস্তু সনাক্তকরণ আরও সঠিক করে তোলে, যার ফলে অনলাইনে নিরাপদ সমাজ সৃষ্টি এবং সামাজিক মাধ্যমের ভুল তথ্য মোকাবিলা সম্ভব হয়। মেটা দায়িত্বশীল এআই উন্নয়নে জোর দেয়, নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করে, নীতিমালা ও স্বচ্ছতা নিয়ে কাজ করে, ন্যায়বিচার, গোপনতা এবং ব্যবহারকারীর সুরক্ষা নিশ্চিত করতে, যা বিশ্বাস এবং দায়িত্বশীলতা গড়ে তোলে, যখন এআই আরও গভীরভাবে এর পণ্যসমূহে প্রবেশ করে। এই সফলতাগুলিই মেটার উপর মানুষ-কেন্দ্রিক এআই উদ্ভাবনের দ্রুত গতি দেখায়, যা সৃষ্টির, যোগাযোগের এবং সংযোগের ধরণকে ডিজিটাল যুগে বদলে দেবে। যদিও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে, যেমন এআই-র পক্ষপাতদুষ্টতা ও স্বয়ংক্রিয় বিষয়বস্তু উত্পাদনের নৈতিক সমস্যা, মেটার অগ্রগতি একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, যা ডেভেলপার, ব্যবসা এবং ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন রকমের সৃজনশীলতা, উৎপাদনশীলতা এবং নিরাপত্তার পথ প্রশস্ত করবে। মেটা যখন এই প্রযুক্তিগুলিকে পরিমার্জন ও বাস্তবায়ন করছে, তখন খুব শিগগিরই পরিবর্তিত VR এবং AR অভিজ্ঞতা পাশাপাশি উঁচু মানের বিষয়বস্তু নিয়ন্ত্রণের মানদণ্ড দেখা যাবে। এই পরিবর্তন ডিজিটাল স্থানগুলোকে আরও সমৃদ্ধ, আরও ইমারসিভ এবং আরও নিরাপদ করার লক্ষ্য রাখে, যা মেটার ভিশন—একটি Seamlessly সংযুক্ত ভার্চুয়াল ও বাস্তব পরিবেশের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া। সংক্ষেপে, প্রাকৃতিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ ও কম্পিউটার ভিশনের ক্ষেত্রে মেটার অগ্রগতি মানব-মতো শব্দ ও অভিগম্যতার জন্য এআই-এর একটি কৌশলগত মাইলফলক। এই অগ্রগতি ডিজিটাল অভিজ্ঞতাকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নত করবে এবং পরবর্তী প্রজন্মের ইন্টারেকটিভ প্রযুক্তি গড়ে তুলবে।
সেলসফোর্স, যা গ্রাহক সম্পর্ক ব্যবস্থাপনা (CRM) সমাধানে বিশ্বজুড়ে একজন শীর্ষস্থানীয় নেতা, সম্প্রতি তার সেলস ক্লাউড প্ল্যাটফর্মে অপারেশন সহজীকরণ এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্য নিয়ে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (AI) উন্নতি প্রকাশ করেছে। এই উদ্ভাবনগুলোর মধ্যে রয়েছে আইন্সটাইন কনভারসেশন ইনসাইটস এবং নতুন একটি কোপিলট অ্যাকশনসের শুট, দুটিই ডিজাইন করা হয়েছে যাতে বিক্রয় দলগুলি তাদের কার্যপ্রণালী আরও পরিবর্তন করে এবং গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ আরও কার্যকর করে তুলতে পারে। আইন্সটাইন কনভারসেশন ইনসাইটস বিক্রয় কথোপকথন বিশ্লেষণে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি নির্দেশ করে। এই AI চালিত টুলটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিক্রয় কল, সভা এবং অন্যান্য গ্রাহক ইন্টারঅ্যাকশনের নোট নেয় এবং মূল্যায়ন করে, যা বিক্রয় পেশাদারদের তাদের উদ্যোগের গতি সম্পর্কে গভীর দৃষ্টি লাভের সুযোগ দেয়। কথোপকথনের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত, গ্রাহকের অনুভূতি এবং শেয়ার করা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য অনুধাবন করে, আইন্সটাইন কনভারসেশন ইনসাইটস বিক্রয় প্রতিনিধি দের জন্য আরও কার্যকর ফলোআপ এবং কৌশল তৈরির সুযোগ করে দেয়। এই AI এর প্রধান সুবিধাগুলোর মধ্যে একটি হল এটি ম্যানুয়ালি ইনপুটের প্রয়োজন ছাড়াই কার্যকর ডেটা সংগ্রহ করতে সক্ষম। অতীতে, বিক্রয় প্রতিনিধিরা প্রতিটি গ্রাহক কথোপকথনের পরে নোট, ডেটা লগ এবং রিপোর্ট তৈরি করতে বেশ সময় ব্যয় করতেন। এই AI ফিচারটি এই অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ বোঝা অনেকাংশে কমিয়ে আনে, বিক্রয় কর্মীদের কাছ থেকে আরও বেশি সময় ব্যয় করতে উৎসাহিত করে যার মাধ্যমে তারা সম্পর্ক গড়ে তুলতে ও চুক্তি সম্পাদনে বেশি মনোযোগ দিতে পারে। আইন্সটাইন কনভারসেশন ইনসাইটসের পাশাপাশি, সেলসফোর্স নতুন কোপিলট অ্যাকশনস চালু করেছে সেলের ক্লাউডে। এই AI চালিত ফিচারগুলো বিক্রয় দলগুলিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডেটা এন্ট্রি, সময় নির্ধারণ এবং গ্রাহক রেকর্ড আপডেট করার মতো সাধারণ প্রশাসনিক কাজগুলোতে সাহায্য করে। প্রাকৃতিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ এবং মেশিন লার্নিং ব্যবহারের মাধ্যমে, কোপিলট অ্যাকশনস প্রসঙ্গ ও উদ্দেশ্য বুঝতে সক্ষম, যা বিক্রয় পেশাদারদের আরও স্ব intuitিভ এবং দক্ষতার সাথে দিক নির্দেশনা বা কমান্ড সম্পাদন করতে দেয়। এই অ্যাকশনসগুলো কেবল অপারেশনাল কাজগুলো সহজ করে তোলে না, পাশাপাশি সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়াকেও উন্নত করে। সময়োচিত সুপারিশ প্রদান এবং প্রাসঙ্গিক ইনসাইট জেনারেট করে, এই ফিচারগুলো বিক্রয় প্রতিনিধিদের জন্য উচ্চ অগ্রাধিকার প্রাপ্ত লিডগুলি চিহ্নিত, বিক্রয় কৌশল অপ্টিমাইজ এবং সামগ্রিক উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই সব AI উন্নতিগুলো একসাথে বিক্রয় কলের কার্যকারিতা উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করার প্রত্যাশা রাখা হয়। সময়সাপেক্ষ প্রশাসনিক কাজ স্বয়ংক্রিয় করার মাধ্যমে, গ্রাহক ইন্টারঅ্যাকশনের বিস্তারিত ইনসাইট প্রদান এবং স্মার্ট বিক্রয় কৌশল সহজতর করে, সেলসফোর্স বিক্রয় দলগুলোকে আরও সক্ষম করে তুলতে চাইছে এবং ব্যবসার ফলাফল আরও উন্নত করতে সহায়তা করছে। সেলসফোর্সের এই উন্নত AI প্রযুক্তি সমন্বিত করার অব্যাহত প্রচেষ্টা সেলসের ক্ষেত্রে বুদ্ধিমান স্বয়ংক্রিয়তা এবং ডেটা-নির্ভর সিদ্ধান্ত গ্রহণের গুরুত্ব বাড়ানোর প্রতিফলন। যেহেতু প্রতিষ্ঠানগুলো ক্রমাগত AI চালিত প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা খুঁজছে, আইন্সটাইন কনভারসেশন ইনসাইটস এবং কোপিলট অ্যাকশনসের মতো সরঞ্জামগুলো ভবিষ্যতে অপরিহার্য উপাদান হয়ে উঠবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই AI ফিচারগুলোর সূচনা সেলসফোর্সের গ্রাহক অভিজ্ঞতা উন্নত করার এবং বিক্রয় পেশাদারদের আরও কার্যকরভাবে কাজ করতে সক্ষম করার জন্য তাদের প্রতিশ্রুতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। ধারাবাহিক অগ্রগতির মাধ্যমে, সেলসফোর্স নিজেকে AI গ্রহণে একজন নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে এবং ব্যবসাগুলোর জন্য প্রযুক্তির মাধ্যমে সফলতা অর্জনে সহায়ক হয়েছে।
Launch your AI-powered team to automate Marketing, Sales & Growth
and get clients on autopilot — from social media and search engines. No ads needed
Begin getting your first leads today